বীরগঞ্জ

বীরগঞ্জে শরতের রঙে প্রকৃতি সেজেছে অপরূপ সাজে

প্রিন্ট
বীরগঞ্জে শরতের রঙে প্রকৃতি সেজেছে অপরূপ সাজে

প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, রাত ১১:১৭



বর্ষার বিদায় মানেই প্রকৃতিতে রং বদলের আভাস। দক্ষিণা বাতাসের মৃদু ছোঁয়ায় দুলতে থাকে সবুজ ধানের চারা। পথিকেরও মন কেড়ে নেয় প্রকৃতি। শরৎ মানেই সাদা সাদা কাশফুলের 

রঙে প্রকৃতি সেজেছে অপরূপ সাজে সজ্জিত হয়ে উঠেছে দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার পথের বারে ও মাঠে-খাটে শোভা পাচ্ছে কাশফুল।

শরৎকালে সাঙ্গা আশফুলে প্রকৃতি সেজেছে তার আপন চলে। বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে সৌন্দর্য ও প্রশান্তির প্রতীক কাশফুল। মা আতুর এই দেশে প্রত্যেক ঋতুর রয়েছে আলন রূপ ও বৈচিত্রা। ফেটি বহন করে এবারও শরৎ এসেছে।

শরৎকাল বাংলা বর্ষপঞ্জির তার ও অধিন মাসব্যাপী বাসবর্ব যা বর্ষার পরবর্তী এবং হেমন্তের পূর্ববর্তী তৃতীয় ঋতু। এ অতুকে বাংলার কবি সাহিত্যিক ও সুধীজন ঋতুর রাণি বলে অভিহিত করেন। বর্ষণ শেষে আগমন ঘাট শরতের। শরতের রূপবৈচিত্র। উপমাহীন। লাবণ শেষে বিরামহীন বাদলের

সমাপ্তি ঘটবেই প্রভৃতি নতুন ভাল সজ্জিত হয়। এসময় আকাশবুকে হেলে হলে শুভ্র মেঘ। পূর্বের কিরণ হয় দীপ্তোম্বল আর যাতাস যায় অমলিন।

শরৎকে ইংরেজিতে 'শুটার' বলা হলেও উত্তর আমেরিকায় একে 'ফল' মিসেবে ডাকা হয়। পৃথিবীর ৪টি প্রধান ঋতুর একটি হচ্ছে শরৎকাল। উত্তর গোলার্ধে সেপ্টেম্বর মাসে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে মার্চ মাসে শরৎভাস গ্রীষ্মভাল ও শীতকালের মধ্যবর্তী পতু হিস্যের আগমন করে।

বাঙালির সামনে শরতের অপার সৌন্দর্য উপস্থাপন করেছেন কবি হবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বলেছেন, 'শরৎ তোমার অরুণআলোর অড়দি, অড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি।। শরৎ যে এত অনিন্দ্য সুন্দর, প্রতিটি বাড়বি বা অনুভব করে মর্মে।

ছয় ঋতুর দেশ আমাদের বাংলাদেশ। বিশ্বের সকল দেশে হ্যাট ঋতুর আগমন তথনই ঘটে না। বাংলাদেশে প্রতি ঋতুরই রয়েছে অসাদা আলাদা পরিচয়। অর কর্তৃর পার্থক্য ফুটে ওঠে স্কুলে। শরতে সাদা আশফুল আর শিউলির অধিপত্য ছাড়াও ভোটে আরও অনেক সহচরী

ফুল। তীব্র গরম আর কাঠফাটা রোদে ময়ূরের মতো কাশফুলের পালকের অপরূপ সৌন্দর্য মল জুড়ায় সব বয়সী মানুষের।

উপজেলার পথের বাহর, গ্রাম-গঞ্জের আইলে, পুকুরপারে, নদীর গায়ে, মাঠে-ঘাটে শোভা পাচ্ছে কাশফুল। মূলত হন গোত্রীয় এই যাদ কমবেশি দেশের সব অঞ্চলেই দেখা যায়। কাশফুল পাদকের মতো নরম এবং রং ধসদদে গাদা। গাছটির চিরণ পারা খুব বারবো, অসৎসে। সাম্য এলাায় জ্বালানি, ঝাড়ু এবং যারা ও পানের সতজের ছাউনি ছিনেবে ব্যবহৃত হয়।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের মতে, কাশফুলের বেশ কিছু উথনি গুণাগুণ রয়েছে। যেমন। শিখাসিয় পাথর নির্মাল এবং বাথানাশক ফোড়ার চিকিৎসায় ব্যবহত মা।

একসময় বীরগঞ্জ উপজেলার নদীর ধারে কিংবা বালবিদসহ প্রত্যন্ত গ্রামগড়ে দেখা যেত কাশফুল। কালের বিবর্তনে এর পরিমাণ অনেক কমে গেছে। উপজেলার শিবরামপুর, পলাশবাড়ী, শতগ্রাম, পাল্টাপুর, সুজালপুর, নিজপাড়া, মোহাম্মদপুর, ভোগনগর ,সাতোর, মোহনপুর, মরিচসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে এখনো দেখা মেলে নান্সনিক সৌন্দর্যের কাশফুল। কাশফুলের গাছহণ্যে প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম হয়। বেড়ে ওঠার সময় মেখে না পড়লেও স্কুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ হয়।

উপজেলায় ঢেপা ও আত্রাই নদীর তীরে নদীর তীরে হাওয়ায় দুলছে কাশফুল। মনে হয় যেন সবুজের বুক জুড়ে শুভ্রতার চাদর বিছানো। কাশফুলের মায়াবী আহ্বানে ভ্রমণপিয়াসীরা ছুটছেন অনেকে।

আশাবাগানে ঘুরতে আসা স্কুল ছাত্রী মিষ্টি বলেন, 'কাশফুল আমার খুব আলো লাগে। তাই বন্ধুদের দিয়ে ঘুরতে এসেছি। কিছু কাশফুল তুলে মায়ের জন্য নিয়ে যাব। যা দেখলে খুব খুশি হবেন।'

বীরগঞ্জ মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক এনামুল হক বলেন, কাশফুলের সৌন্দর্যে মানুষের মনে প্রশান্তি আসে। আগে অনেক দেখা যেত। বর্তমানে বিলুপ্তির পথে এই শাষ। এর সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।

বীরগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ কবিরুল ইসলাম বলেন,শরতের দখিনা হাওয়া সত্যিই মনে পুলক জাগায় আর আনন্দ দেয়। গ্রাম বাংলা তথা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রাকৃতিক দৃশ্য এতই মনোরম যে, যা ঘুরে ফিরে দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। বিশেষ করে ঢেপা নদীর তীরে, ছড়ায়, নদী-নালায়, জুমে ঋতু বৈচিত্র্যের খেলা সত্যিই চমকপ্রদ। এ জন্যই আমি শরৎ কালকে বড্ড বেশী ভালোবাসি।